ক্ষিপ্ত বলিষ্ঠ কণ্ঠে জানাও তাহাদের
মর্তের বক্ষে পা পড়িয়াছে নটরাজের।
ভূলোকের সর্ব অনিয়ম করিবে ধ্বংস
নবরুপে হইবে উত্থান নিয়মের বংশ।
হঠে ভেঙে করিয়া দেবে সবকিছু চুরমার
অবিচার করিলে বিষ্ণুর চক্রে হয়ে যাবে ছারখার। পরশুরামের কুঠারে একে একে হইবে শেষ
ধ্বংসের শেষে মিলিবেনা তাহাদের ধ্বংসাবশেষ।
ক্ষিতির বুকে বীরের উত্থান এলোকেশী হয়ে
অত্যাচরী সব হবে শেষ পালিয়ে যাবে ভয়ে।
ধরণীর মাঝে ফের আসিয়াছে দূর্গা, নেবে প্রতিশোধ স্বর্গের মতো হইবে ধরনী অশুর সব হবে বধ।
মর্তে আগমন আবার ভয়ংকরি মা কালির
নর পিশাচ স্বিকার হইবে সব মায়ের বলির।
লাঞ্ছিতের ক্রন্দন ধ্বনী বাজিবেনা আর কানে উৎপীড়িত সব অন্যায়, অবিচার মাথা পেতে মানে।
হে অবিচারি হও হুঁশিয়ার বন্ধ করো অবিচার
হাবিয়ার দাহনে পুড়ে হয়ে যাবে ছারখার।
হে অত্যাচারি ইতি টানো উৎপীড়ন
শম্পার ভয়ংকর ঝলকানিতে হয়ে যাবে আচ্ছাদন।
খড়গ হস্তে দাঁড়িয়ে আছে সব বঙ্গবীর
কাটিবে মাথা হইয়াছে সাহসী,বসিয়া আছে অধীর।
অত্যাচারি ফের শুধায় হও হুঁশিয়ার
সুযোগ ও হইবে না বীরের কাছে মাথা নোয়াবার।